চাঁদা না পেয়ে ভাঙচুর ও চালকদের মারধর করলো ঢাবি ছাত্রলীগ

| আপডেট :  ০২ জুলাই ২০২২, ০৯:১৬  | প্রকাশিত :  ০২ জুলাই ২০২২, ০৯:১৬

নীলক্ষেত লেগুনা স্ট্যান্ডে চাঁদা না দেওয়ায় লেগুনা ভাঙচুর ও চালকদের মারধরের অভিযোগ উঠেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার এ এফ রহমান হল শাখা ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে।

শুক্রবার বিকেল পাঁচটার দিকে এ ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ লেগুনা মালিকদের। তবে ছাত্রলীগ জানায়, ভাঙচুর, চালকদের মারধর ও টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার তাদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।

লেগুনা মালিকরা জানান, তাদের কাছ থেকে মাসিক ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করেন অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতারা। তারপর দফায় দফায় যোগাযোগ করে তাদেরকে চাঁদা দেওয়ার তাগাদা দেন। এক পর্যায়ে কর্মী পাঠিয়ে ভাংচুর ও মালিকদের মারধর করে টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যান তারা।

ঘটনার বিষয়ে মো মানিক নামের একজন লেগুনা মালিক বলেন, ‘শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে এসে তারা (এফ আর হল ছাত্রলীগের কর্মী) আমাদের ৪টা লেগুনা ভাঙচুর করে এবং কয়েকজন ড্রাইভারকে মেরে টাকা ছিনিয়ে নেয়। এর আগে সপ্তাহখানেক আগে আমাদেরকে এফ রহমান হল ছাত্রলীগের প্রেসিডেন্ট সেক্রেটারি ডাকিয়েছেন এবং আমাদের কাছে দেড় লাখ টাকা মাসিক চাঁদা দাবি করেন। আমরা তখন তাদের বলি আমরা এত টাকা কীভাবে দেব? আমরা কত টাকা আয় করি! পরে ২-৩ দিন পর আবারও তারা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে টাকা দাবি করে। আমরা টাকা দিতে পারব না জানিয়ে দেই। তারপর আজকে আমাদের ভাঙচুরের ঘণ্টাখানেক আগে ফোন দিয়ে বলে, আমরা তাদের সঙ্গে যোগাযোগ না করে কাজটা ভালো করিনি। এর পরপরই তারা এসে তারা হামলা চালায় এবং মারধর করে টাকা ছিনিয়ে নেয়।’

তবে ঘটনা অস্বীকার করে এ এফ রহমান হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মুনেম শাহরিয়ার মুন সমকালকে বলেন, ‘আমি দায়িত্ব নিয়ে বলছি- এর সঙ্গে আমাদের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। তাদের সঙ্গে আমাদের কোনো ধরনের পরিচয় নেই। কোনোদিন কথাও হয়নি। তাছাড়া যখনকার ঘটনা বলে শুনছি, তখন আমি ছেলেদের নিয়ে আড্ডা দিচ্ছিলাম। আমি জানিই না কী করে আমাদের নাম আসলো।’

তিনি বলেন, ‘কারা অভিযোগ করেছে আমরা তাও জানি না। আমরা খোঁজ নিয়ে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করব এবং আমাদের নাম কীভাবে এসেছে সেটা খতিয়ে দেখব। তারপর থানায় একটা অভিযোগ করার চিন্তা আছে আমাদের।’

নীলক্ষেত লেগুনা স্ট্যান্ডে চাঁদা না দেওয়ায় লেগুনা ভাঙচুর ও চালকদের মারধরের অভিযোগ উঠেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার এ এফ রহমান হল শাখা ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে।

শুক্রবার বিকেল পাঁচটার দিকে এ ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ লেগুনা মালিকদের। তবে ছাত্রলীগ জানায়, ভাঙচুর, চালকদের মারধর ও টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার তাদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।

লেগুনা মালিকরা জানান, তাদের কাছ থেকে মাসিক ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করেন অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতারা। তারপর দফায় দফায় যোগাযোগ করে তাদেরকে চাঁদা দেওয়ার তাগাদা দেন। এক পর্যায়ে কর্মী পাঠিয়ে ভাংচুর ও মালিকদের মারধর করে টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যান তারা।

ঘটনার বিষয়ে মো মানিক নামের একজন লেগুনা মালিক সমকালকে বলেন, ‘শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে এসে তারা (এফ আর হল ছাত্রলীগের কর্মী) আমাদের ৪টা লেগুনা ভাঙচুর করে এবং কয়েকজন ড্রাইভারকে মেরে টাকা ছিনিয়ে নেয়। এর আগে সপ্তাহখানেক আগে আমাদেরকে এফ রহমান হল ছাত্রলীগের প্রেসিডেন্ট সেক্রেটারি ডাকিয়েছেন এবং আমাদের কাছে দেড় লাখ টাকা মাসিক চাঁদা দাবি করেন। আমরা তখন তাদের বলি আমরা এত টাকা কীভাবে দেব? আমরা কত টাকা আয় করি! পরে ২-৩ দিন পর আবারও তারা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে টাকা দাবি করে। আমরা টাকা দিতে পারব না জানিয়ে দেই। তারপর আজকে আমাদের ভাঙচুরের ঘণ্টাখানেক আগে ফোন দিয়ে বলে, আমরা তাদের সঙ্গে যোগাযোগ না করে কাজটা ভালো করিনি। এর পরপরই তারা এসে তারা হামলা চালায় এবং মারধর করে টাকা ছিনিয়ে নেয়।’

তবে ঘটনা অস্বীকার করে এ এফ রহমান হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মুনেম শাহরিয়ার মুন সমকালকে বলেন, ‘আমি দায়িত্ব নিয়ে বলছি- এর সঙ্গে আমাদের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। তাদের সঙ্গে আমাদের কোনো ধরনের পরিচয় নেই। কোনোদিন কথাও হয়নি। তাছাড়া যখনকার ঘটনা বলে শুনছি, তখন আমি ছেলেদের নিয়ে আড্ডা দিচ্ছিলাম। আমি জানিই না কী করে আমাদের নাম আসলো।’

তিনি বলেন, ‘কারা অভিযোগ করেছে আমরা তাও জানি না। আমরা খোঁজ নিয়ে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করব এবং আমাদের নাম কীভাবে এসেছে সেটা খতিয়ে দেখব। তারপর থানায় একটা অভিযোগ করার চিন্তা আছে আমাদের।’

সূত্র:সমকাল

  • সর্বশেষ খবর
  • সর্বাধিক পঠিত