পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘প্রত্যয়’ স্কিম বাতিল করে শিক্ষকদের স্বতন্ত্র বেতন-স্কেল করার দাবি

| আপডেট :  ০৩ জুলাই ২০২৪, ০৭:১৫  | প্রকাশিত :  ০৩ জুলাই ২০২৪, ০৭:১৫


পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘প্রত্যয়’ স্কিম বাতিল করে শিক্ষকদের স্বতন্ত্র বেতন-স্কেল করার দাবি

বিবার্তা প্রতিবেদক


পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ‘প্রত্যয়’ পেনশন স্কিম বাতিল করে শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন-স্কেল ঘোষণা করার দাবি জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক।

৩ জুলাই, মঙ্গলবার এক বিবৃতির মাধ্যমে এ দাবি জানান তারা।

বিবৃতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করে তারা বলেন, গত মার্চে বাংলাদেশ সরকার পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ওপর ‘প্রত্যয়’ নামের একটি নতুন পেনশন ব্যবস্থা জোর করে চাপিয়ে দেয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকসহ দেশের স্বশাসিত, স্বায়ত্তশাসিত ও রাষ্ট্রায়ত্ত সব প্রতিষ্ঠানের কর্মীকে এ স্কিমে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। অর্থ মন্ত্রণালয় জানায়, প্রত্যয় স্কিমের আওতায় এলে কারো স্বার্থ ক্ষুণ্ন হবে না এবং বিদ্যমান পেনশন বা আনুতোষিক সুবিধা অক্ষুণ্ণ থাকবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, অন্ততপক্ষে বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে চাকুরিরতদের ক্ষেত্রে এই বক্তব্য একেবারে নির্জলা অসত্য।

অংশীজনের সাথে কোনোরূপ আলোচনা-পরামর্শ ছাড়াই এই নতুন পেনশন ব্যবস্থা চাপিয়ে দেয়া বর্তমান সরকারের স্বেচ্ছাচারী আচরণের আরও একটি নগ্ন প্রকাশ। একদিকে সরকারের অব্যবস্থাপনা ও দুর্বলতাকে পুঁজি করে কেউ কেউ সীমাহীন লুটপাট করছে, দেশের ব্যাংক লোপাট করে বিদেশে মূলধন পাচার করছে, অন্যদিকে সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তা আর ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট অবৈধ টাকার পাহাড় তৈরি করে সম্পদ বিদেশে পাচার করছে। সরকারকে এসবের বিরুদ্ধে দৃশ্যমান কোনো উদ্যোগ নিতে দেখা যায় না, বরং দেখা যায় জনগণের ওপর তথাকথিত উন্নয়নের ব্যয় চাপাতে।

বিবৃতিতে বলা হয়, সরকার যে উন্নয়নের দাবি করে সেই দাবি সত্য হলে পেনশনের সুবিধা বাড়ার কথা, কমার কথা নয়। অথচ উন্নয়নের জৌলুসের দাম মেটাতে সরকার নতুন নতুন পন্থা অবলম্বন করছে জনগণকে উল্টো বিদ্যমান সুবিধা থেকে বঞ্চিত করার। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বিদ্যমান পেনশনের সুবিধা উঠিয়ে দিয়ে সর্বজনীন পেনশন স্কিম নামের এক নতুন ব্যবস্থা চালু করা সরকারের আর্থিক ঘাটতি পূরণ করার অন্যতম একটি কৌশল হয়ে দাঁড়িয়েছে।

শিক্ষকতা পেশার মর্যাদা ভূলুণ্ঠিত করা তাদের যেকোনোভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকার সাথে সম্পর্কিত উল্লেখ করে বিবৃতিতে আরো বলা হয়, শিক্ষকরা তাদের নিরঙ্কুশ ক্ষমতাকে প্রশ্ন করার সামর্থ্যকে নানা সুবিধা নেবার শর্তে বন্ধক দিয়েছেন। রাষ্ট্রীয় ও সরকারি বহু ইস্যুতে এই শিক্ষকবৃন্দ ও সমিতিবর্গ নিশ্চুপ ছিলেন নতুবা সরকারের পক্ষাবলম্বন করেছেন। পরিতাপের বিষয় হলো, আজকের এই পরিস্থিতির জন্য শিক্ষকদের দলবাজি ও দাসত্বই বহুলাংশে দায়ী, কেননা তারা সরকারকে নানাভাবে এসব করার বৈধতা দিয়ে এর পটভূমি রচনা করেছেন। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, এর আগে শিক্ষকদের নতুন বেতন স্কেলের আন্দোলনে শিক্ষক নেতাদের কারো কারো ব্যক্তিগত স্বার্থে পুরো শিক্ষকসমাজের স্বার্থ বিকিয়ে দেয়া হয়েছে যা ঘটনাক্রমে সরকারের নিরঙ্কুশ ক্ষমতা সুসংহতকারী আমলাদের ক্ষমতা ও মর্যাদা বাড়িয়েছে। এর ওপর এখন আবার নতুন করে চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে ‘প্রত্যয়’ স্কিম যা এদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের সকল শিক্ষকের মর্যাদা পরিপন্থি, অবমাননাকর এবং ভবিষ্যতের জন্য ক্ষতিকর।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বিরুদ্ধে এ এক প্রতারণা উল্লেখ করে তারা আরো বলেন, চলমান তুলনামূলক সুবিধাজনক পেনশন ব্যবস্থা থেকে জোরপূর্বক সরানোর চেষ্টা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বভৌমত্বকে সরকারি প্রশাসকদের আওতাধীন করার ষড়যন্ত্র।  

বিবৃতিতে আরো বলা হয়, এই নতুন পেনশন ব্যবস্থাকে শিক্ষকদের জন্য বৈষম্যমূলক এবং সুবিধাহীন বিবেচনায় বাংলাদেশের ৫৫টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত ১৬,০০০- এরও বেশি শিক্ষক এবং প্রায় ৩৪,০০০ কর্মকর্তা-কর্মচারী এই ‘প্রত্যয়’ পেনশন স্কিম প্রত্যাখ্যান করেছে এবং এই দাবির পক্ষে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন এবং কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য পরিষদ সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ জুলাই থেকে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি পালন করছেন। এই দাবির ন্যায্যতা ও প্রাসঙ্গিকতা বিবেচনায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক ‘প্রত্যয়’ পেনশন স্কিম চাপিয়ে দেয়ার বিরুদ্ধে সর্বাত্মক আন্দোলনের সঙ্গে পূর্ণ সংহতি প্রকাশ করছে।

উল্লেখ্য, নতুন পেনশন ব্যবস্থা ‘প্রত্যয়’ চালুর মাধ্যমে বিদ্যমান পেনশন ব্যবস্থার সুবিধা কমে যাওয়ার আশঙ্কায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি একটি পর্যালোচনা কমিটি গঠন করে। এই কমিটির মূল্যায়ন প্রতিবেদন অনুযায়ী, নতুন ব্যবস্থায় মাসিক পেনশন বৃদ্ধি পেলেও শিক্ষকদের বেতন থেকে নিয়মিত টাকা কাটা হবে এবং অবসরের পর কোনো এককালীন টাকা পাওয়া যাবে না। এছাড়া, নতুন ব্যবস্থায় শিক্ষকদের মনোনীত ব্যক্তির আজীবন পেনশন পাওয়ার সুবিধা থাকবে না এবং বার্ষিক পেনশন বৃদ্ধি বন্ধ থাকবে। এক হিসেবে দেখা যায় বর্তমান ব্যবস্থায় একজন শিক্ষক ৬৫ বছর পর্যন্ত চাকুরি করলে অবসরজীবনে যে পরিমাণ আর্থিক সুবিধা পেতে পারতেন, ‘প্রত্যয়’ স্কিমে যোগ দিলে সেই সুবিধা ৪০% শতাংশ কমে যাবে। এই পরিস্থিতি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।

নতুন পেনশন স্কিম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য অগ্রহণযোগ্য হওয়ার প্রধান যুক্তিসমূহ:

১. অর্থনৈতিক নিরাপত্তা হ্রাস: নতুন পেনশন ব্যবস্থায় শিক্ষকদের বেতন থেকে নিয়মিত টাকা কাটার ব্যবস্থা করা হয়েছে, যা বিদ্যমান ব্যবস্থায় ছিল না। এছাড়া, অবসরের পর এককালীন টাকা না পাওয়ায় শিক্ষকদের অর্থনৈতিক নিরাপত্তা হ্রাস পাবে। বর্তমানে শিক্ষকেরা অবসরের পর যে এককালীন টাকা পান, তা সঞ্চয়পত্র বা পেনশন তহবিলে বিনিয়োগ করে মুনাফা অর্জন করতে পারেন, যা নতুন ব্যবস্থায় অসম্ভব।

২. পেনশন সুবিধার হ্রাস: বর্তমান ব্যবস্থায় শিক্ষকরা অবসরের পর মাসিক পেনশনের পাশাপাশি বার্ষিক পেনশন বৃদ্ধি (ইনক্রিমেন্ট) পান। নতুন ব্যবস্থায় এই সুবিধা বাতিল করা হয়েছে, যা শিক্ষকদের অর্থনৈতিক পরিস্থিতিকে আরও কঠিন করে তুলবে।

৩. মনোনীত ব্যক্তির আজীবন পেনশন: বর্তমানে শিক্ষকরা অবসরের পর তাদের মনোনীত ব্যক্তিকে (স্বামী/স্ত্রী) আজীবন পেনশন দেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। নতুন পেনশন ব্যবস্থায় এটি ৭৫ বছর পর্যন্ত সীমাবদ্ধ করা হয়েছে, যা শিক্ষকদের পরিবারের জন্য বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতির কারণ হবে।

৪. অন্যান্য সুবিধা: বর্তমান ব্যবস্থায় শিক্ষকদের অবসর প্রস্তুতিমূলক ছুটি (এলপিআর) এবং অর্জিত ছুটির বিপরীতে টাকা পাওয়ার সুবিধা রয়েছে। নতুন ব্যবস্থায় এসব সুবিধা বাতিল করা হয়েছে। এছাড়া, উৎসব ভাতা ও চিকিৎসা ভাতার বিষয়েও নতুন পেনশন ব্যবস্থায় কোনো উল্লেখ নেই, যা শিক্ষকদের স্বার্থবিরোধী।

বিবৃতিতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক দাবি উল্লেখ করেছেন। দাবিগুলো হলো:

১. ‘প্রত্যয়’ কর্মসূচির প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য নতুন পেনশন ব্যবস্থা ‘প্রত্যয়’ বাতিল করে বিদ্যমান পেনশন ব্যবস্থা পুনর্বহাল করতে হবে, যাতে শিক্ষকদের আর্থিক নিরাপত্তা বজায় থাকে।

২.  শিক্ষকদের পেশাগত মর্যাদা ও আর্থিক সুবিধা বৃদ্ধির জন্য স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রবর্তন করতে হবে।

৩. আমরা লক্ষ করেছি যে, এদেশের বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে পড়াশোনা করার জন্য উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থীর আর্থিক সামর্থ্য নেই। দরিদ্র ও মেধাবী এই শিক্ষার্থীদের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশেষ শিক্ষার্থী-সহায়তা স্কিম অবিলম্বে চালু করতে হবে।

৪। শিক্ষার্থীর সংখ্যার সাথে আনুপাতিক হারে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষক নিয়োগ, অবকাঠামো এবং গবেষণাগার তৈরি করতে হবে।

শিক্ষকতা পেশার মর্যাদা ক্ষুণ্ন হলে দক্ষ ও মেধাবীরা শিক্ষকতায় আসতে অনুৎসাহিত হবেন, যা দীর্ঘমেয়াদে দেশের শিক্ষা ও জনসম্পদ উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করবে। তাই, শিক্ষকদের এই আন্দোলন শুধু তাদের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য নয়, বরং আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ও দেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। আমরা সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই, অবিলম্বে ‘প্রত্যয়’ কর্মসূচির প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার করে শিক্ষকদের ন্যায্য অধিকার রক্ষার পদক্ষেপ গ্রহণ করুন।

বিবৃতিতে অনলাইনে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ:

১। মাহমুদা আকন্দ, অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
২। আরিফুজ্জামান রাজীব, সহযোগী অধ্যাপক, ইইই, বশেমুরবিপ্রবি
৩। নাসির আহমেদ, অধ্যাপক, ইংরেজি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৪। সৈয়দ নিজার, সহযোগী অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৫। তাসনীম সিরাজ মাহবুব, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬। হাসান তৌফিক ইমাম, সহকারী অধ্যাপক, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৭। মো. হাম্মাদুর রহমান, অধ্যাপক, কৃষি সম্প্রসারণ শিক্ষা বিভাগ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৮। হাবিব জাকারিয়া, অধ্যাপক, নাট্যকলা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৯। আইনুন নাহার, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১০। উন্মেষ রায়, সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
১১। ফাতেমা সুলতানা শুভ্রা, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
১২। কনক আমিরুল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক, ফোকলোর, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
১৩। সৌম্য সরকার, সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
১৪। সামিনা লুৎফা, সহযোগী অধ্যাপক, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১৫। সাজ্জাদ সিদ্দিকী, সহযোগী অধ্যাপক, পিস্ এন্ড কনফ্লিক্ট স্টাডিজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১৬। অলিউর সান, প্রভাষক, ইংরেজি ও মানবিক বিভাগ, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ
১৭। মানস চৌধুরী, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৮। মো: আজমল মাহমুদ খান, সহযোগী অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৯। স্নিগ্ধা রেজওয়ানা, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
২০। মো: সাদেকুল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি, সমাজবিজ্ঞান অনুষদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
২১। জোবাইদা নাসরীন, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২২। মির্জা তাসলিমা সুলতানা, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
২৩। মো: সাজ্জাদ হোসেন জাহিদ, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া
২৪। কাজী শুসমিন আফসানা, সহযোগী অধ্যাপক, নাট্যকলা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
২৫।  মোহাম্মদ মজিবুর রহমান, অধ্যাপক, আইইআর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২৬। রায়হান রাইন, অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
২৭। খন্দকার হালিমা আখতার রিবন, সহযোগী অধ্যাপক, নাটক ও নাট্যতত্ত্ব, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
২৮। সৌভিক রেজা, অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
২৯। সুস্মিতা চক্রবর্তী, অধ্যাপক, ফোকলোর, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৩০। মৌমিতা রায়, সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
৩১। দিপংকর কুমার, সহযোগী অধ্যাপক, গণিত বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ
৩২। কাজী ফরিদ, অধ্যাপক, গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৩৩। মোশরেকা অদিতি হক, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৩৪। ফারজানা সিদ্দিকা, অধ্যাপক, বাংলা, শাবিপ্রবি, সিলেট।
৩৫। জি এইচ হাবীব, সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৩৬। শামস্ আরা খান, সহকারী অধ্যাপক, ফার্মেসি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ
৩৭। ফাহমিদুল হক, অধ্যাপক (সাবেক), গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৩৮। স্বাধীন সেন, অধ্যাপক, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৩৯। সৌমিত জয়দ্বীপ, সহকারী অধ্যাপক, স্কুল অব জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৪০। মোশাহিদা সুলতানা, সহযোগী অধ্যাপক, একাউন্টিং, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪১। কাজী মামুন হায়দার, সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৪২। দীপ্তি দত্ত, সহকারী অধ্যাপক, প্রাচ্যকলা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪৩। কাব্য কৃত্তিকা, গবেষণা সহযোগী ও প্রভাষক, সেন্টার ফর আর্কিওলজিকাল স্টাডিজ, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ
৪৪। মাসউদ ইমরান মান্নু, অধ‍্যাপক, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৪৫। সিত্তুল মুনা হাসান, অধ্যাপক, দর্শন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
৪৬। আরাফাত রহমান, সহকারী অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৪৭। গাজী মো. মাহবুব মুর্শিদ, অধ্যাপক, বাংলা, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া
৪৮। খাদিজা মিতু, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৪৯। শামীমা আক্তার, সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ
৫০। জপতোষ মন্ডল, সহযোগী অধ্যাপক, ইইই বিভাগ, বশেমুরবিপ্রবি, গোপালগঞ্জ
৫১। সুকান্ত বিশ্বাস, সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ
৫২। জাকিয়া সুলতানা মুক্তা, সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, বশেমুরবিপ্রবি, গোপালগঞ্জ
৫৩। আবুল ফজল, সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
৫৪। মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান, অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৫৫। সুমন সাজ্জাদ, অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৫৬। নিয়ামুন নাহার, সহকারী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর
৫৭। মোহাম্মদ আজম, অধ্যাপক, বাংলা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৫৮। কামরুল হাসান মামুন, অধ্যাপক, পদার্থবিজ্ঞান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৫৯। রুশাদ ফরিদী, সহকারী অধ্যাপক, অর্থনীতি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬০। শরমিন্দ নীলোর্মি, অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৬১। রোবায়েত ফেরদৌস, অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬২। জায়েদা শারমিন, অধ্যাপক, পলিটিক্যাল স্টাডিজ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট
৬৩। মাহমুদুল সুমন, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৬৪। সাঈদ ফেরদৌস, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৬৫। কাজী রবিউল আলম, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৬৬। কাজী মারুফুল ইসলাম, অধ্যাপক, উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬৭।  লাবণ্য মণ্ডল, সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৬৮। আ-আল মামুন, অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৬৯। মো: রাকিবুল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, বশেমুরবিপ্রবি, গোপালগঞ্জ
৭০. মো. আসওয়াদ আল হক সরকার, সহকারী অধ্যাপক, ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়
৭১। সাকিফা আকতার, সহকারী অধ্যাপক, সি এস ই, বশেমুরবিপ্রবি
৭২। মো. বশিরুজ্জামান খোকন, সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৭৩। শামীম আওরঙ্গজেব, সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৭৪। মো. নেসারুল হক, সহকারী অধ্যাপক, সি এস ই, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ
৭৫। আমিনা মমি, সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৭৬। বেগম শারমিনুর নাহার, জ্যেষ্ঠ প্রভাষক, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ (ইউল্যাব)
৭৭। মুমতাহানা মৌ, সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৭৮। সাদিয়া আফরিন, সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ
৭৯। অভিনু কিবরিয়া ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক, অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগ, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৮০। মো. মনিরুল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট
৮১। সেলিম রেজা নিউটন, অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৮২। আব্দুল্লাহ হারুন চৌধুরী, অধ্যাপক, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স ডিসিপ্লিন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
৮৩। আবু বকর সিদ্দিক, সহকারী অধ্যাপক, বাংলা, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট
৮৪। মোহাম্মদ গোলাম রববানী, অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৮৬। মনির হোসেন, প্রভাষক ( বাংলা), কলা ও মানবিক বিদ্যা অনুষদ, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এ্যান্ড টেকনোলজি
৮৭। মোহাম্মদ মোজাহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৮৮। ইসমাইল সাদী, সহকারী অধ্যাপক, স্কুল অব জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৮৯। সঞ্জয় কুমার সরকার, সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
৯০। মাসুদ পারভেজ, সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় , সিলেট
৯১। মো. এমদাদুল হক, সহযোগী অধ্যাপক, পলিটিক্যাল স্টাডিজ বিভাগ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট
৯২। মোহাম্মদ রায়হান শরীফ, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৯৩। ফারহানা সুস্মিতা, সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৯৪। নাহিদা বেগম, সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
৯৫। মালিহা নার্গিস আহমেদ, অধ্যাপক, প্রত্নতত্ত্ব, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৯৬। মর্তুজা আহমেদ, সহকারী অধ্যাপক, সিএসই বিভাগ, বশেমুরবিপ্রবি, গোপালগঞ্জ
৯৭। তানভীর আহমেদ, সহযোগী অধ্যাপক, পদার্থ বিজ্ঞান, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৯৮। মো: শফিকুল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক, ফার্মেসি বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৯৯। শরৎ চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, অর্থনীতি ও সমাজবিজ্ঞান, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
১০০। মোছা: রেশমা আক্তার, সহকারী অধ্যাপক, ফার্মেসি বিভাগ, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১০১। মো. শাহজাহান মিয়া, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
১০২। বোরহান উদ্দিন, অধ্যাপক, প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১০৩। বেলাল আহমেদ, সহযোগী অধ্যাপক, রসায়ন,   শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১০৪। নুরুল হুদা সাকিব, অধ্যাপক, সরকার ও রাজনীতি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১০৫। ইমরান কামাল, সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
১০৬। মো: আশরাফুল হক, প্রভাষক, নৃবিজ্ঞান, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১০৭। নাভিলা কাওসার, সহকারী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট

বিবৃতি দেখতে ক্লিক করুন

বিবার্তা/এমজে

© BBARTA24.NET
Developed by : ORANGEBD
  • সর্বশেষ খবর
  • সর্বাধিক পঠিত