মৌমিতাসহ অন্যান্য ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

| আপডেট :  ১৮ আগস্ট ২০২৪, ১০:০৩  | প্রকাশিত :  ১৮ আগস্ট ২০২৪, ১০:০৩


মৌমিতাসহ অন্যান্য ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

বিবার্তা প্রতিবেদক


মৌমিতা দেবনাথসহ অন্যান্য ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ এবং গণআন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক।

১৮ আগস্ট, রবিবার অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন সাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ প্রতিবাদ ও সংহতি জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, মহাশক্তিধর পিতৃতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থা সবদিক থেকেই নানামাত্রিক বৈষম্য জারি রেখেছে, যার একটি হলো নারীর প্রতি প্রভুত্বসুলভ মানসিকতা। সারা পৃথিবীতেই নারীরা নিগ্রহ, নির্যাতন, যৌন নিপীড়ন ও ধর্ষণের শিকার হচ্ছেন পিতৃতান্ত্রিকতার দাপটে। অনেক ক্ষেত্রে সেসব সামনেও আসে না সামাজিক ট্যাবু ও শক্তিশালীর যৌথ বলপ্রয়োগে।

আশার কথা হলো, এসব যৌন সহিংসতার বিরুদ্ধে নানা আঙ্গিকে প্রতিবাদ-প্রতিরোধ পৃথিবীর নানা প্রান্তে যেমন হয়েছে-হচ্ছে, বাংলাদেশেও বিভিন্ন সময়ে গণআন্দোলন হয়েছে, প্রতিরোধ হয়েছে শিক্ষার্থী-পেশাজীবী-জনতার। কিন্তু, নিরাশার কথা হলো, এত এত প্রতিরোধ সত্ত্বেও দুনিয়াব্যাপী নারীর প্রতি পিতৃতান্ত্রিক ও প্রভুত্বসুলভ সহিংসতা, যৌন নিপীড়ন ও ধর্ষণের ঘটনা হরহামেশাই ঘটে চলেছে৷

এমনই আরেকটি ন্যাক্কারজনক নজির স্থাপিত হলো ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায়। গত ৮ আগস্ট রাতে কলকাতার আরজি কর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৌমিতা দেবনাথকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। পর দিন ৯ আগস্ট তাঁর নিথর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

ভারতজুড়ে আরও বেশ কয়েকটি জায়গায় এমন ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডের ঘটনা মিডিয়া মারফত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক জানতে পেরেছে উল্লেখ করে তারা বলেন, আমরা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের সদস্যবৃন্দ মৌমিতা হত্যাকাণ্ডসহ এসব মর্মান্তিক ঘটনায় যারপরনাই সংক্ষুব্ধ ও মর্মাহত৷ এমন দানবিক ও নারকীয় সহিংসতার আমরা তীব্র নিন্দা, ক্ষোভ ও প্রতিবাদ জানানোর পাশাপাশি শোকসন্তপ্ত পরিবার ও পরিজনদের প্রতি সমবেদনা জানাই।

বিবৃতিতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক আরো বলেন, আমরা দেখছি, মৌমিতা হত্যাকাণ্ডসহ এসব ঘটনার প্রতিবাদে কলকাতাসহ পুরো পশ্চিমবঙ্গ এবং ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে অসামান্য প্রতিরোধপ্রত্যয়ী নারীরা রাস্তায় নেমে এসেছেন। তাদের পাশাপাশি সচেতন পুরুষরা, সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। ‘মেয়েরা রাত দখল করো’ স্লোগান দিয়ে যে গণপ্রতিরোধ তৈরি হয়েছে, তা সমগ্র বিশ্ববিবেককে আলোড়িত করছে বলে আমরা মনে করি।

বাংলাদেশেও, চলমান রাজনৈতিক পটপরিবর্তন ও টালমাটাল উত্তেজনার সময়েও, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে সাধারণ মানুষ এসব ন্যাক্কারজনক হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে ‘রাত দখল’ করতে রাস্তায় নেমে এসেছেন। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের পক্ষ থেকে কলকাতা থেকে চারদিকে ছড়িয়ে পড়া এই ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডবিরোধী গণআন্দোলনের প্রতি সংহতি জানাই। একইসঙ্গে দ্রুততম সময়ে মৌমিতার নৃশংস হত্যাকাণ্ডসহ অন্যান্য ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডগুলোতে যে বা যারা জড়িত তাদের আইনের আওতায় এনে বিচার ও সাজা কার্যকরের দাবি জানাই।

বিবৃতিতে বলা হয়, আমরা দেখছি, আধিপত্যবাদী মানসিকতা ও বিচারহীনতার সংস্কৃতি বিভিন্ন অপরাধকে আরও ত্বরান্বিত করছে। একাত্তর সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে পাকিস্তানি সেনা ও তাদের দোসররা দুই লক্ষ নারীকে ধর্ষণ ও যৌননিপীড়ন করেছিল। স্বাধীন বাংলাদেশে বিভিন্ন দশকে ইয়াসমিন, তনু, নুসরাত, সোহাগী, মুনিয়া প্রমুখকে ধর্ষণের পরে হত্যা করা হয়েছে। নব্বই দশকে কল্পনা চাকমাকে রাষ্ট্রীয় মদদে গুম করা হয়েছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী-শিক্ষকরা আন্দোলনের মাধ্যমে ধর্ষকদের প্রতিরোধ করেছেন। কিন্তু, শক্তিমানদের হাত এতোটাই প্রশস্ত যে এসব ঘটনায় রাষ্ট্র ও তার বিচারের বাণী নিভৃতে কেঁদেছে বারংবার। আমরা বাংলাদেশে বিচার না হওয়া বিভিন্ন ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডের পুনঃতদন্ত ও বিচার দাবি করছি।

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক বলেন, ভারতেও আমরা বিভিন্ন সময়ে এমন সব ঘটনায় প্রতিরোধের স্ফুলিঙ্গ জ্বলতে দেখেছি। ২০১২ সালে দিল্লিতে বাসে জ্যোতি সিংকে নৃশংসভাবে গণধর্ষণ করে হত্যা করা হয়েছিল, যা ‘নির্ভয়া হত্যাকাণ্ড’ নামে বহুল আলোচিত। ২০১৪ সালে কলকাতার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীকে যৌন নিপীড়নের প্রতিবাদে #হোককলরব স্লোগানে যে শিক্ষার্থী আন্দোলন সূচিত হয়েছিল, সেটিও পুরো উপমহাদেশকে নাড়িয়ে দিয়েছিল।

বিবৃতির শেষে পশ্চিমবঙ্গে চলমান আন্দোলনের সাথে সংহতি জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক আরো বলেন, আজকে একটি অগ্নিগর্ভ আন্দোলনের সমকাতারে দাঁড়িয়ে আমরা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের সদস্যবৃন্দ বলতে চাই, যে লড়াই বীর জনতার সে লড়াই জিতবেই। এ লড়াইয়ে বাংলাদেশের নিপীড়নবিরোধী, বৈষম্যবিরোধী লড়াকু মানুষ ভারতের সংগ্রামী জনতার পাশে আছে। বাংলাদেশে মাত্রই ‘জুলাই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে ছাত্র-জনতা ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান ঘটিয়েছেন। সে লড়াইয়ে কলকাতাসহ সমগ্র ভারতের ফ্যাসিবাদ-আধিপত্যবাদবিরোধী জনগণ সংহতি জানিয়ে রাজপথে স্লোগান দিয়েছেন। দিকে দিকে ছড়িয়ে যাক বাংলাদেশের বিপ্লবী জনতার সেই অভূতপূর্ব স্পিরিট আর জয়যুক্ত হোক মৌমিতাদের জন্য ‘রাত দখলের’ এ অকুতোভয় লড়াই। মহাসংহতি কলকাতা!

বিবৃতিতে অনলাইনে স্বাক্ষরকারী শিক্ষকবৃন্দ:

১। অলিউর সান, প্রভাষক, ইংরেজি ও মানবিক বিভাগ, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ
২। ফাতেমা শুভ্রা, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৩। তাসনীম সিরাজ মাহবুব, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪। সৌমিত জয়দ্বীপ, সহকারী অধ্যাপক, স্কুল অব জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৫। মনিরা শরমিন, সহকারী অধ্যাপক, সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম যোগাযোগ বিভাগ, গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ
৬। রুশাদ ফরিদী, সহকারী অধ্যাপক, অর্থনীতি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৭। সামিনা লুৎফা, সহযোগী অধ্যাপক, সমাজবিজ্ঞান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৮। শেহরীন আতাউর খান, সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৯। নাসির আহমেদ, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
১০। বখতিয়ার আহমেদ, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ
১১। আব্দুল্লাহ হারুন চৌধুরী, অধ্যাপক,এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স ডিসিপ্লিন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
১২। উন্মেষ রায়, সহকারী অধ্যাপক, বাংলা, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
১৩। সৌম্য সরকার, সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
১৪। কাজী মারুফুল ইসলাম, অধ্যাপক, উন্নয়ন অধ্যয়ন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১৫। শামস্ আরা খাঁন, সহকারী অধ্যাপক, ফার্মেসি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৬। সুমন সাজ্জাদ, অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৭। মানস চৌধুরী, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৮। সৌভিক রেজা, অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
১৯। মৌমিতা রায়, সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
২০। মোশরেকা অদিতি হক, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
২১। লাবণ্য মন্ডল, সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
২২। কামরুল হাসান মামুন, অধ্যাপক, পদার্থবিজ্ঞান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২৩। আসিফ মোহাম্মদ শাহান, সহযোগী অধ্যাপক,  উন্নয়ন অধ্যয়ন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২৪। অভিনু কিবরিয়া ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক, অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগ, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
২৫। ফারহা তানজীম তিতিল, সহযোগী অধ্যাপক,অর্থনীতি বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ
২৬। মোহাম্মদ নুরুজ্জামান, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
২৭। জি এইচ হাবীব, সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
২৮। তরু শাহরিয়ার স্বর্গ, প্রভাষক, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
২৯। কাজী ফরিদ, অধ্যাপক, গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৩০। তানিয়াহ মাহমুদা তিন্নি, প্রভাষক, পরিবেশ ও উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগ, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
৩১। ফাহিমা আল ফারাবী, সহকারী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৩২। কাব্য কৃত্তিকা, গবেষণা সহযোগী ও প্রভাষক, সেন্টার ফর আর্কিওলজিকাল স্টাডিজ, ইউনিভার্সিটি অফ লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ
৩৩। লাবনী আশরাফি, প্রভাষক, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য, ইউনিভার্সিটি অফ লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ
৩৪। মাসউদ ইমরান মান্নু, অধ‍্যাপক, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ‍্যালয়
৩৫। দীপ্তি দত্ত, সহকারী অধ্যাপক, প্রাচ্যকলা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৩৬। অরণি সেমন্তি খান, প্রভাষক, জেনেটিক ইন্জিনিয়ারিং এন্ড বায়োটেকনোলজি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৩৭। নাসরিন খন্দকার, গবেষক, সমাজবিজ্ঞান ও অপরাধবিজ্ঞান, ইউনিভার্সিটি কলেজ কর্ক
৩৮। মিম আরাফাত মানব, প্রভাষক, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৩৯। স্নিগ্ধা রেজওয়ানা, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, নৃবিজ্ঞান বিভাগ
৪০। সৈয়দ নিজার, সহযোগী অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৪১। খোরশেদ আলম,  অধ্যাপক, বাংলা, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৪২। ফাহমিদুল হক, অধ্যাপক (সাবেক), গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪৩। জোবাইদা নাসরীন, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪৪। মাহমুদুল সুমন, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৪৫। কামাল চৌধুরী, অধ্যাপক, ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪৬। সরকার হাসান আল জায়েদ, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ
৪৭। জায়েদা শারমিন, অধ্যাপক, পলিটিক্যাল স্টাডিজ বিভাগ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট
৪৮। আইনুন নাহার, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৪৯। মাইদুল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক, সমাজতত্ত্ব বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৫০। পারভীন জলী, অধ্যাপক, ইতিহাস, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৫১। অর্পিতা শামস মিজান, সহকারী অধ্যাপক, আইন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৫২। মুহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, সহকারী অধ্যাপক, ডিপার্টমেন্ট অব মিডিয়া স্টাডিজ এন্ড জার্নালিজম, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ
৫৩। মির্জা তাসলিমা সুলতানা, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৫৪। সাঈদ ফেরদৌস, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৫৫। সঞ্জয় কুমার সরকার, সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
৫৬। তৈয়েবুর রহমান, অধ্যাপক, উন্নয়ন অধ্যয়ন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৫৭। স্বাধীন সেন, অধ্যাপক, প্রত্নতত্ত্ব,  জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৫৮। শেখ নাহিদ নিয়াজী, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি, স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ
৫৯। মোঃ সাইমুম রেজা তালুকদার, জ্যেষ্ঠ প্রভাষক, স্কুল অব ল, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৬০। সিরাজাম মুনিরা, প্রভাষক, বাংলা বিভাগ, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
৬১। ইমরান কামাল, সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
৬২। ইসমাইল সাদী, সহকারী অধ্যাপক, স্কুল অব জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৬৩। রেজাউল করিম রাজু, প্রভাষক, স্কুল অব জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৬৪। খাদিজা মিতু, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৬৫। মোছাম্মৎ ফারিহা, প্রভাষক, মানবিক বিভাগ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়
৬৬। সুরাইয়া খাতুন, অ্যাডজাঙ্কট ফ্যাকাল্টি, স্কুল অব জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৬৭। বুলবুল সিদ্দিকী, সহযোগী অধ্যাপক, রাজনীতি ও সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়
৬৮। গীতি আরা নাসরীন, অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬৯। আনু মুহাম্মদ, অধ্যাপক (অবসরপ্রাপ্ত), অর্থনীতি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৭০। কাজলী সেহরীন ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৭১। গাজী মোঃ মাহবুব মুর্শিদ, অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ,
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া
৭২। রায়হান রাইন, অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৭৩। হাসান তৌফিক ইমাম, সহকারী অধ্যাপক, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৭৪। মনির হোসেন, লেকচারার (বাংলা), কলা ও মানবিকবিদ্যা অনুষদ, ইংরেজি বিভাগ, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এ্যাণ্ড টেকনোলজি
৭৫। তানভীর সোবহান, জ্যেষ্ঠ প্রভাষক, ডিপার্টমেন্ট অফ ইকোনমিক্স এন্ড সোশ্যাল সাইন্সেস, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৭৬। আরাফাত রহমান, সহকারী অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৭৭। সায়মা আলম, সহকারী অধ্যাপক, যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৭৮। আব্দুল হাসিব চৌধুরী, অধ্যাপক, তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক কৌশল বিভাগ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়
৭৮। তাসমিয়াহ তাবাসসুম সাদিয়া, সহকারী অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ প্রফেশনালস
৭৯। সামিও শীশ, সিনিয়র রিসার্চ ফেলো, সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড রিসার্চ ইন আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৮০। নোভা আহমেদ, অধ্যাপক, ইলেকট্রিকাল ও কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগ, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়
৮১। হাসান তালুকদার, প্রভাষক, স্কুল অব জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৮২। মো: শফিকুল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক, ফার্মেসি বিভাগ, বশেমুরবিপ্রবি
৮৩। মোছা: রেশমা আক্তার, সহকারী অধ্যাপক, ফার্মেসি বিভাগ, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৮৪।  সাজ্জাদ সিদ্দিকী, সহযোগী অধ্যাপক, শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৮৫। নির্ণয় ইসলাম, প্রভাষক, স্কুল অব জেনারেল এডুকেশন, ব্র‍্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৮৬। মীর রিফাত উস সালেহীন, প্রভাষক, স্কুল অব জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৮৭। হানিয়্যুম মারিয়া খান, জ্যেষ্ঠ প্রভাষক, পরিবেশ বিজ্ঞান ও ব্যবস্থাপনা বিভাগ, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়
৮৮। জাভেদ কায়সার, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৮৯। সিউতি সবুর, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়

বিবার্তা/এমজে

© BBARTA24.NET
Developed by : ORANGEBD
  • সর্বশেষ খবর
  • সর্বাধিক পঠিত