করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণের তৃতীয় ঢেউ মোকাবিলায় বেসরকারি ক্ষেত্রে সেবা নিতে টিকার সনদ বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। একই সঙ্গে গণপরিবহনে আসন সংখ্যার অর্ধেক যাত্রী পরিবহনের বিষয়েও চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে। কিন্তু টিকা
করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির এই পরিস্থিতিতে দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোয় চলমান শ্রেণি কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের ভ্যাকসিন দিতে অগ্রাধিকার নিশ্চিত করতে নির্দেশনা জারি করেছে সরকার। মাধ্যমিক ও
হাতিরঝিল-আমুলিয়া-ডেমরা মহাসড়ক মানেই ‘মহাদুর্ভোগ’। দুর্ভোগের এ মহাসড়কটি এবার চার লেনের এক্সপ্রেসওয়েতে উন্নীত করবে সরকার। এজন্য ‘পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের (পিপিপি)’ ভিত্তিতে প্রকল্প হাতে নিয়েছে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর (সওজ)। হাতিরঝিল থেকে
সবাইকে টিকার আওতায় এনে কীভাবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখতে পারি, সে চেষ্টাই চালানো হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। রবিবার (৯ জানুয়ারি) ডেফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির নবম সমাবর্তন শেষে সাংবাদিকদের
প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের কম্পিউটার অপারেটর পদে চাকরি করতেন। সেই সুবাদে স্বামীর নামে রিক্রুটিং এজেন্সি নিয়ে জড়িয়ে পড়েন মানবপাচারে। এভাবে গড়েছেন সম্পদের পাহাড়। এই দম্পতি হলেন
করোনাভাইরাস পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহ থেকে সরকারি প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা শুরু হতে পারে। জানুয়ারিতে এই পরীক্ষা নেওয়ার কথা থাকলেও বই বিতরণ, ক্লাস শুরু করাসহ নানান কারণে
করোনা সংক্রমণ বেড়ে গেলেও আপাতত মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক এবং উচ্চশিক্ষা স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধের চিন্তা না করে চালু রাখার কথা ভাবছে সরকার। এজন্য টিকা কার্যক্রমে জোর দেওয়া হচ্ছে। অর্থাৎ ১২ বছরের
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন আজ শনিবার থেকে শুরু হচ্ছে। এবারও ডিজিটাল পদ্ধতিতে লটারির মাধ্যমে কলেজ পাবে আবেদনকারীরা। আগে মোবাইলে এসএমএসে আবেদনের সুযোগ থাকলেও এবার শুধুমাত্র অনলাইনে ভর্তির আবেদন করতে হবে।
দেশে গত তিন বছরে নারী ও শিশু মাদকাসক্ত বেড়েছে তিন গুণ। অপরিকল্পিত গর্ভপাতসহ বিভিন্ন কারণে মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছেন নারীরা। উচ্চবিত্ত পরিবারের নারীদের মধ্যে এ নিয়ে চিকিৎসা নেওয়ার প্রবণতা বাড়লেও, মধ্য
নগরাঞ্চলের প্রায় ৬১ শতাংশ খানা (পরিবার) অন্য পরিবারের সঙ্গে তাদের ল্যাট্রিন ভাগাভাগি করে ব্যবহার করে। তবে নিরাপদ পয়ঃব্যবস্থাপনার আওতায় রয়েছে ৪৫ দশমিক ৬৮ শতাংশ পরিবার। বাকি ৫৫ শতাংশ পরিবার নিরাপদ
