শেখ হাসিনার পদত্যাগের মধ্য দিয়ে গতকাল সোমবার তাঁর সরকারের পতন ঘটে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে তিনি পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন।
দুর্বৃত্তরা থানার ভেতরে থাকা আসবাব, ল্যাপটপ, কম্পিউটারসহ জরুরি কাগজপত্র এক দফায় লুট করে নিয়ে যায়। কাউকে কাউকে থানার ভেতরে অবস্থান করতে দেখা যায়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মঙ্গলবারই তিনি বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে সংসদে বিবৃতি দেবেন। তার আগে বৈঠক নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি।
পদত্যাগের আগে সোমবার দুপুরে শেখ হাসিনা জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সেই সুযোগ ও সময় তাঁকে দেওয়া হয়নি।
সারজিস বলেন, ‘ছাত্রসমাজ খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দাবি জানাবে। খুব দ্রুত যেন নির্বাচন দেওয়া হয়।’
গত ১৫ দিনে ব্যবসা–বাণিজ্যের যে ক্ষতি হয়েছে সেটি পুষিয়ে নেওয়া খুব দুষ্কর হবে না, যদি আমরা ব্যবসায়ীরা সবাই একসঙ্গে থাকি। তবে সবচেয়ে বেশি যে ক্ষতি হয়েছে—আমাদের অনেক তরুণ প্রাণ ঝরে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা অসহযোগ কর্মসূচি চলাকালে গত রোববার দুপুরের দিকে ওই দুই বাড়িতে আগুন ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
অব্যাহতিপত্র দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে শেখ মোহাম্মদ মোরশেদ বলেন, ‘ব্যক্তিগত ও শারীরিক অসুস্থতার কারণে পদত্যাগপত্র দিয়েছি।’
উৎসুক জনতা সরিয়ে সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে গণভবনবিবার্তা প্রতিবেদক 2024-08-06 গণভবনে গতকাল (সোমবার) বিকেল থেকে চলতে থাকা লুটপাট-অরাজকতা বন্ধ করতে পুরো এলাকা নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) সকাল থেকে গণভবন
গতকাল সোমবার বেলা দেড়টার দিকে বিক্ষুব্ধ জনতা সদর থানা ঘেরাও করে হামলা চালায়। তারা সদর থানার বাইরে রাখা দুটি পিকআপ ও একটি গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়।