দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দুর্নীতি আর লুটপাটের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে। কোথাও এ অপকর্ম করছেন পরিচালনা কমিটির সভাপতিসহ অন্য সদস্যরা। আবার কোথাও অধ্যক্ষসহ প্রতিষ্ঠান প্রধানরা এতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। উভয় ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের দুর্নীতিবাজ
ঘাটতি বাজেট মেটাতে সরকার বৈদেশিক ঋণের দিকে নজর দিচ্ছে বেশি। ডলার সংকট ও রিজার্ভের ওপর চাপ কমাতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কেননা এই ঋণের পুরো অর্থ মিলবে ডলারে। এছাড়া এ
উন্নয়ন প্রকল্পের ব্যয়ে কৃচ্ছ্রসাধনে উচ্চপর্যায়ের নির্দেশনাসহ নানামুখী উদ্যোগ তেমন কাজে আসছে না। এ ধরনের প্রকল্পে লাগামহীন ব্যয়ের প্রস্তাব অব্যাহত আছে। পাবলিক টয়লেট বা গণশৌচাগার নির্মাণে একক ব্যয় (৫টি টয়লেট মিলে
সরকার যখন বিদ্যুৎসংকট মোকাবিলায় রেশনিং পদ্ধতি চালু করেছে তখন উল্টোপথে হাঁটছে সরকারের একাধিক দপ্তর। কমপক্ষে সরকারি ১৩টি ভবনে সেন্ট্রাল এসি বা কেন্দ্রীয় শীতাতপ নিয়ন্ত্রণযন্ত্র বসানো হয়েছে। এসব ভবনে একজন অফিস
কিছুদিন আগেও মনে করা হতো, বাংলাদেশ উন্নয়নের জোয়ারে ভাসা একটি ব-দ্বীপ। সংকটকালে দেখছি, এর অনেকটাই ফাঁকা বুলি। মনে হচ্ছে, বিভিন্ন সময়ে নেওয়া অনেক সিদ্ধান্ত শক্ত ভিতের ওপর প্রতিষ্ঠিত নয়। এদিকে
জ্বালানি সংকট মোকাবিলায় তিন বিকল্পের কথা ভাবছে দেশে জ্বালানি সরবরাহের দায়িত্বে থাকা রাষ্ট্রীয় সংস্থা বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি)। ডলার সরবরাহ বাড়িয়ে নতুন ঋণপত্র (এলসি) খোলা অব্যাহত রাখা, রেশনিং করে পরিবহনের
আমার জীবনের অর্ধেক সময় কেটেছে অস্ট্রেলিয়ায়। বাংলাদেশের যেমন সব কিছু ধারণ করে রেখেছি বুকের ভেতর, ঠিক তেমনি খুব গভীরভাবেই অস্ট্রেলিয়ার সব কিছুই আমার জানা। এর রাজনীতি, সমাজতত্ত্ব, অর্থনীতি, ধুলো-বালি, আবহাওয়া,
আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাত্রলীগের বিভিন্ন স্তরের কমিটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ঘোষণা করে আসছে কেন্দ্রীয় কমিটি। এরকম কমিটি ঘোষণা নিয়ে বিভিন্ন সময় আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ ওঠে। এ অভিযোগ মূলত ছাত্রলীগের
সরকারি কর্মকর্তার সন্তান হিসেবে পেনশনের সঙ্গে আমার পরিচিতি দীর্ঘদিনের। আব্বার মৃত্যুর পর আম্মাকে নিয়ে পেনশন অনুমোদন পেতে শিক্ষা বিভাগ, এজি অফিস, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকে নিজে গিয়ে, অন্যকে পাঠিয়ে অনেক শ্রমঘণ্টা এবং
যুবকের সব সম্পত্তি সরকারি হেফাজতে গ্রহণ ও বিক্রি করে গ্রাহকের টাকা পরিশোধসংক্রান্ত সরকারের সব স্তরের নির্দেশনা রহস্যজনক কারণে আলোর মুখ দেখেনি। এমনকি এই সমস্যা সমাধানে প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন ছয় বছরেও বাস্তবায়ন