রাসুল (সা.) যখন মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করতে এলেন, তখন মদিনার লোকজন দলে দলে রাসূল (সা.)-কে দেখতে আসছিল। তাদের সঙ্গে আবদুল্লাহ ইবনে সালাম (রা.)-ও এলেন। মুহাম্মদ (সা.)-ই ইহুদিদের ধর্মগ্রন্থে বর্ণিত
আল্লাহ মানুষ বানালেন। প্রথমে বানালেন আদম (আ.)-কে। ফেরেশতারা তাঁকে সিজদা করলেন। জান্নাতেই থাকতেন তিনি। একাকী। তাঁর কোনো সঙ্গী বা স্ত্রী ছিল না, যাঁর কাছে তিনি ভালোবাসা পেতে পারেন, কথা বলতে
আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দো ঢাকার লা গ্যালারিতে ঢুকলেই শস্যদানায় রচিত লক্ষ্মীপ্যাঁচার আদলে ‘অবতার’ শিরোনামের ভাস্কর্যটি সহজেই দৃষ্টি কেড়ে নেয়।
যেসব কাজকর্ম বা আমলে রিজিকে প্রবৃদ্ধি ঘটে; তার মধ্যে তাকওয়া-পরহেজগারি অবলম্বন করা এবং তাওয়াক্কুল বা আল্লাহর প্রতি ভরসা রাখা অন্যতম। আল্লাহ–তাআলা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেছেন, ‘আর যে আল্লাহর তাকওয়া অর্জন
নানা পর্যায়ের দার্শনিক–শিল্পী-বিজ্ঞানীসহ নানা মহারথীর ভাবনার একটি তদন্ত করতে চেয়েছেন জাভেদ জলিল। বিভিন্ন ছবিতে অসংখ্য বিষয় তিনি এঁকেছেন।
নবীজির (সা.) সম্মানে নগরীটির নাম মদিনাতুন্নবী বা নবীর শহর রাখা হয়। এখন বলা হয় মদিনা মুনাওয়ারা বা আলোকিত শহর। মদিনার জনসংখ্যা এবং সেখানে মুসলিমদের সংখ্যা নিয়ে নানা ঐতিহাসিক তথ্য রয়েছে।
ভক্তির সঙ্গে দরুদ শরিফ পড়লে বান্দার গুনাহ মাফ করা হয়। দরুদ পাঠের অশেষ সওয়াব সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আমার ওপর মাত্র একবার দরুদ পাঠ করে, আল্লাহ তার ওপর
তুমি মন খারাপ করে থাকলে বিশ্বাস করো, তুমি অভিমান করে থাকলে আমার বুকের নদীতে চর জেগে উঠে। আমি আর ফিরতে পারি না কোনোক্রমেই কোনো পাড়ে। নিশ্বাস হঠাৎ বিকল লিফটের মতো
দুই শতাধিক বিপ্লবী যোদ্ধা ‘গ্রানমা’ নামের একটা নৌকায় করে মেক্সিকো থেকে কিউবায় যাওয়ার পথেই বিমান হামলায় অনেকেই নিহত হন।