সরকারের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আর্থিক সুবিধা বাড়ছে। জটিল রোগে আক্রান্তরা তাদের ব্যয়বহুল চিকিৎসা ব্যয় চালানোর জন্য অবসরজীবনেও সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা অনুদান পাবেন। তারা দেশে বা বিদেশে এ টাকা খরচ করতে পারবেন।
তারা তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী। বেতন পান ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা। এ টাকা দিয়ে রাজধানীতে সংসার চালানোই দায়। অথচ তারা ব্যক্তিগত গাড়িতে অফিসে যান। রাজধানীতে তাদের আছে একাধিক ফ্ল্যাট। ঢাকার
সরকার যখন বিদ্যুৎসংকট মোকাবিলায় রেশনিং পদ্ধতি চালু করেছে তখন উল্টোপথে হাঁটছে সরকারের একাধিক দপ্তর। কমপক্ষে সরকারি ১৩টি ভবনে সেন্ট্রাল এসি বা কেন্দ্রীয় শীতাতপ নিয়ন্ত্রণযন্ত্র বসানো হয়েছে। এসব ভবনে একজন অফিস
রবিউল ইসলাম চাকরি করেন সচিবালয়ে। একটা মন্ত্রণালয়ের অফিস সহায়ক তিনি। বাড়ি ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায়। স্বাভাবিক সময়ে বাসে ঢাকা থেকে প্রায় ৪০০ কিলোমিটার দূরের বাড়ি যেতে সময় লাগে ১২ ঘণ্টা। ঈদে
কুষ্টিয়ায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক সহকারী শিক্ষিকার শত কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের উৎস খুঁজতে গিয়ে পাওয়া গেছে তার স্বামী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের তথ্য। এই ব্যক্তি
অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি হয়েছে গত বুধবার। এরপর থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, টেলিফোনে বা সরাসরি চলছে অভিনন্দন জানানোর প্রতিযোগিতা। জুনিয়র কর্মকর্তারা পদোন্নতিপ্রাপ্তদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছেন, অধস্তনরা জানাচ্ছেন, সিনিয়ররাও জুনিয়রদের অভিনন্দন
করোনাভাইরাস মহামারীতে নিয়োগ প্রক্রিয়া কার্যত বন্ধ হয়ে গেলেও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি আগের তুলনায় বেড়ে হয়েছে প্রায় দ্বিগুণ। সব মন্ত্রণালয়, দপ্তর ও অধিদপ্তরের নিয়োগ ও পদোন্নতিসংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে এ চিত্র
উচ্চমাত্রার ক্ষতিকর রাসায়নিক দিয়ে মশার কয়েল তৈরি করছে নামসর্বস্ব অসংখ্য প্রতিষ্ঠান। এসব কারখানার অনুমোদনও নেই। রাজধানী ও আশপাশের এলাকায় এমন কারখানার সংখ্যা অন্তত ৪০। নীতিমালা অনুযায়ী, মশা মারার জন্য নয়
এক বছর চাকরি না করেও অতিরিক্ত সুবিধা পাবেন চাকরি থেকে অবসরে যাওয়া মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। দীর্ঘদিন আটকে রাখার পর অবসরকালীন সুবিধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এ সংক্রান্ত সমন্বিত নির্দেশনা জারি
সরকারের অর্ধেক সময় পার হওয়ার পর স্থবিরতা নেমে এসেছে প্রশাসনে। মন্ত্রীদের সৃজনশীল কোনো উদ্যোগ নেই। মন্ত্রণালয়ের কর্মকাণ্ডে আটকে আছে বদলি, পদায়ন ও তদবিরের বৃত্তে। রুটিন কাজের বাইরে কিছুই হচ্ছে না।