পৃথিবীর বুকে যত বিপর্যয় ও দুর্যোগ সৃষ্টি হয়, তার জন্য প্রধানত দায়ী মানুষের সীমাহীন পাপ ও সীমালঙ্ঘন। প্রকৃতিতে মানুষের অন্যায় হস্তক্ষেপ ও ধ্বংসযজ্ঞের কারণে যেমন প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়, তেমনি
ইসলামে মায়ের প্রতি ঘোষণা করা হয়েছে বিশেষ মর্যাদা ও পুরস্কার। মাসের পর মাস সন্তান বহন, ধৈর্য, সন্তান প্রসব, স্তন্যদানসহ অসহনীয় কিছু কষ্ট বহন করতে হয় নারীদের। পৃথিবীর সৃষ্টিলগ্ন থেকে যুগে
পবিত্র হজে লাখো হাজির কণ্ঠে মুখরিত ধ্বনি ‘তালবিয়া’ নামে পরিচিত। তালবিয়া হচ্ছে—‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা শারিকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা ওয়ান নিয়মাতা লাকা ওয়াল মুলক, লা শারিকা লাকা’, অর্থ:
আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘আল্লাহ মুমিনদের প্রতি অবশ্যই অনুগ্রহ করেছেন যে, তিনি তাদের মধ্য হতে তাদের প্রতি একজন রাসুল প্রেরণ করেছেন; যিনি তাদের আয়াতসমূহ তেলাওয়াত করে শোনাবেন, তাদের সংশোধন করবেন এবং তাদের
হাদিসশাস্ত্রের ইতিহাসে ইমাম মুসলিম (রহ.) একটি অমর ও উজ্জ্বল নাম। তিনি সহিহ হাদিস সংকলনের ক্ষেত্রে যে অবদান রেখেছেন, তা মুসলিম উম্মাহর জন্য এক অমূল্য সম্পদ। তার পূর্ণ নাম ছিল আবুল
হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘বান্দা যখন কোনো গুনাহ করে তখন তার অন্তরে একটা কালো দাগ পড়ে যায়। যদি সে ওই গুনাহ ছেড়ে দেয় এবং তওবা
মানুষের পাপাচার বেড়ে গেলে এবং ইমান-আমল কমে গেলে আল্লাহর পক্ষ থেকে আজাব-গজব নেমে আসে। কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘মানুষের কৃতকর্মের দরুন জলে ও স্থলে বিপর্যয় ছড়িয়ে পড়েছে। তিনি তাদের কোনো কোনো
প্রাচীন সভ্যতার একটি জীবন্ত সাক্ষী গাজা উপত্যকা। প্রাচীনকাল থেকেই ভূমধ্যসাগর, এশিয়া এবং ইউরোপের সংযোগস্থল হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ছিল গাজা উপত্যকা। যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকা থেকে সংগৃহীত প্রাচীন প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের প্রদর্শনী হচ্ছে ফ্রান্সের
দাঁত ওঠানোর পর অনেকে নতুন সমস্যা নিয়ে আসেন। যেমন—সেখানে প্রচণ্ড ব্যথা বা কয়েকদিন হয়ে গেলেও সেখান থেকে রক্ত পড়ছে। দাঁত ওঠানোর পর ঠিকমতো রক্ত জমাট না বাঁধা, ধূমপান করা বা
হৃদরোগকে নীরব ঘাতক বলা হয়। হৃদরোগের শঙ্কামুক্ত থাকতে ত্রিশোর্ধ্ব সবার নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা উচিত। উত্তরাধিকার সূত্রেও কেউ হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারেন। হৃদরোগ থেকে প্রতিকারের জন্য মানসিক চাপ কমাতে এবং