ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে উত্তেজনা তীব্র আকার ধারণ করেছে। ইসরায়েলে একের পর এক মিসাইল দিয়ে পাল্টা হামলা করছে ইরান। এবার ইসরায়েলের বিয়ারশেবা শহরে বড় বিস্ফোরণের শব্দ শোনার পর সেখানে উদ্ধারকারী
ইরান-ইসরায়েল পাল্টাপাল্টি হামলা আরও তীব্র হচ্ছে। একের পর এক মিসাইল আঘাত হানছে ইসরায়েলে। তেমনি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান ইরানের বিভিন্ন শহরে বোমা ফেলছে। ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে ইরানের অস্ত্র কারখানাসহ সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রও।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান আসিম মুনিরের সম্প্রতি একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকটি পাকিস্তানের জন্য একদিকে যেমন কূটনৈতিক অগ্রগতির ইঙ্গিত বহন করছে, অন্যদিকে ফেলেছে কঠিন প্রশ্নের মুখোমুখি। খবর
অনেক আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক শক্তিই চাইছে যে, ইসলামিক রিপাবলিক দুর্বল হোক ও অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ুক। কারণ হচ্ছে—ইরানকে দুর্বল ও অরক্ষিত রাখা গেলে মধ্যপ্রাচ্যে আধিপত্য বজায় রাখা ও নিরাপত্তার অজুহাতে অনুচিত
সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করতে যাচ্ছেন জার্মানি, ফ্রান্স ও ব্রিটেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। আজ শুক্রবার (২০ জুন) ইরান ইউরোপের নেতাদের সঙ্গে আলোচনায় বসবে। এ আলোচনার উদ্দেশ্য ইসরায়েলের সঙ্গে চলমান সংঘাত
ইরান-ইসরাইল যুদ্ধে যোগ দিতে পারে লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। ইরানে ইসরাইলের হামলা এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিয়ত হুমকির কড়া নিন্দা জানিয়েছে এ গোষ্ঠীটি। বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর প্রধান আসিম মুনির। দক্ষিণ এশিয়ায় সম্ভাব্য পারমাণবিক যুদ্ধ এড়াতে সহায়তা করার জন্য এ আহ্বান জানান তিনি। হোয়াইট হাউসের
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য সামরিক হামলার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে কূটনৈতিক প্রচেষ্টার জন্য আরও দুই সপ্তাহ সময় দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) এক সংবাদ সম্মেলনে এ
ইসরায়েলের চ্যানেল-১৪ অফিস খালি করে দিতে বলেছে ইরান। চ্যানেলটি ইরান নিয়ে ব্যাপকভাবে ভূয়া তথ্য প্রচারের জন্য এটি ইরানের টার্গেট লিস্টে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইরানের সামরিক বাহিনীর একজন মুখপাত্র। হিব্রু
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সাম্প্রতিক অবস্থান নিয়ে কড়া সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্স। এক বিবৃতিতে তিনি স্পষ্ট ভাষায় বলেন, ‘নেতানিয়াহু ২০০২ সালে যেমন ভুল ছিলেন, এখনও তিনি তেমনই ভুল