হৃদরোগকে নীরব ঘাতক বলা হয়। হৃদরোগের শঙ্কামুক্ত থাকতে ত্রিশোর্ধ্ব সবার নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা উচিত। উত্তরাধিকার সূত্রেও কেউ হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারেন। হৃদরোগ থেকে প্রতিকারের জন্য মানসিক চাপ কমাতে এবং
দাঁত ওঠানোর পর অনেকে নতুন সমস্যা নিয়ে আসেন। যেমন—সেখানে প্রচণ্ড ব্যথা বা কয়েকদিন হয়ে গেলেও সেখান থেকে রক্ত পড়ছে। দাঁত ওঠানোর পর ঠিকমতো রক্ত জমাট না বাঁধা, ধূমপান করা বা
আমাদের জৈবিক ঘড়ি বা বায়োলজিক্যাল ক্লক শরীরের ঘুম, তাপমাত্রা, হরমোন নিঃসরণ, স্মৃতিশক্তি, ভালো লাগা, মন্দ লাগা সবকিছুকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই জৈবিক ঘড়ির নিয়মমাফিক আবর্তনের ফলেই আমাদের ঘুম সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়।
একচেটিয়াভাবে নবজাতককে মায়ের দুধ পান কমে গেলে শিশু অপুষ্টি, ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্টসহ নানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। বিশেষ করে জন্মের পর প্রথম এক ঘণ্টার মধ্যে শিশুকে স্তন্যপান না